Search
Search
Close this search box.

সাদা তিল | White Sesame Seed (৫০০ গ্রাম)

৳ 300

Description

সাদা তিলের উপকারিতা:

১.সাদা তিলে একাধিক ভিটামিন ও খনিজ উপাদান রয়েছে।
২.এটি উচ্চ রক্তচাপ দূর করে।
৩.ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ভূমিকা গ্রহণ করে সাদা তিল।
৪.সাদা তিলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার তন্তু পাওয়া যায় যা পাচন ক্রিয়াকে মজবুত করে।
৫.সাদা তিলে রূপ লাবণ্যের জন্যও পরিচিত। মুখের অবাঞ্ছিত দাগ মিটিয়ে সুস্থ স্বাভাবিক করে তোলে।
৬.সাদা তিলে এমন সমস্ত উপাদান আছে যা খেলে প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে ওঠে।
৭.ক্যালসিয়াম, ফসফরাস থাকায় হাড়ও মজবুত করে।
দেখতে ছোট্ট কিন্তু গুণ অনেক- তেমনই খাবার হল এই সাদা তিল। সাদা তিলে একাধিক ভিটামিন ও খনিজ উপাদান রয়েছে। তিলের গুণাগুণ সম্পর্কে আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে অনেক কিছুই বলা হয়েছে। কালো তিলের পাশাপাশি সাদা তিলেরও অজস্র উপকারিতা রয়েছে যা অনেকেরই অজানা। তিল থেকে নিঃসৃত তেলের ব্যবহার বহু প্রাচীন কাল থেকেই এদেশে প্রচলিত। বহু বাঙালি রান্নার রেসিপিতেই সাদা তিলবাটা একটি গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ। তিলের নাড়ু অনেকেরই খুব প্রিয়। সেই সঙ্গে যদি প্রতিদিন তিলবাটা প্রতিদিন খেতে পারেন গরম ভাতের সঙ্গে তাহলে কিন্তু ডায়াবিটিস থাকবে নিয়ন্ত্রণে। সেই সঙ্গে কমবে ওজনও। সাদা তিলের যে সমস্ত উপকারিতা রয়েছে
সাদা তিলে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। প্রতিদিন ভোরে এক টেবিল চামচ সাদা তিল অল্প অল্প করে মুখে দিয়ে মিহি করে চিবিয়ে যখন একেবারে রসের মতো হয়ে যাবে তখন গিলে ফেলতে হবে। এই ভাবে সব তিল চিবিয়ে খাওয়া হয়ে গেলে ঠাণ্ডা জল খেতে হবে। এই তিল খাওয়ার পর তিন ঘন্টা পর্যন্ত আর কিছু খাবেন না। সাদা তিলে একাধিক প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং খনিজ রয়েছে। তাই প্রতিদিনের খাবারে এই উপকরণটি ব্যবহার করলে শরীরের ক্যানসার প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যায়।
ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণেও অত্যন্ত কার্যকরী এই তিল। সাদা তিলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে জিঙ্ক, ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস যা হাড় মজবুত করে এবং অস্টিওপোরোসিসের সম্ভাবনা কমায়। তিলের তেল কিন্তু খুবই উপকারি। তিলের তের গোড়ালি ফাটা, ঠোঁট ফাটা দারুণ কাজ করে। তিল তেল একটু গরম করে রোজ মালিশ করলে এক মাসের মধ্যেই নিষ্প্রাণ ত্বকে উজ্জ্বলতা এসে যায়, সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়।
শীতে বাড়ে গাঁটের ব্যথা। আর এই ব্যথা নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে তিলের তেল। এছাড়াও তিলের মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার। আর তাই তিল খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থাকে না। সেই সঙ্গে হজমেও সাহায্য করে সাদা তিল।